মঙ্গলবার, ৩০ মে ২০২৩, ১২:৪১ অপরাহ্ন

নোটিশ :
✆ন্যাশনাল কল সেন্টার:৩৩৩| স্বাস্থ্য বাতায়ন:১৬২৬৩|আইইডিসিআর:১০৬৬৫|বিশেষজ্ঞ হেলথ লাইন:০৯৬১১৬৭৭৭৭৭
সংবাদ শিরোনাম
আউটার স্টেডিয়ামকে নতুন রূপে সাজানোর কাজ শুরু বাংলাদেশে নির্বাচন ও গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হলে দায়ীদের যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা বন্ধ : ব্লিঙ্কেন নির্বাচন ছাড়াই বর্তমান সংসদের মেয়াদ আরও ৫ বছর বাড়ানোর প্রস্তাব ঢাবি শিক্ষকের চট্টগ্রাম-৮ উপনির্বাচন: বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হলেন নোমান স্বপ্নের কালুরঘাট সেতুর জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো : নোমান আল মাহমুদ বীর মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সস্তান: ড.মোঃ বদিউল আলম চট্টগ্রামে ৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ, বেড়েছে লোডশেডিং : বেড়েছে মানুষের কষ্ট বোয়ালখালীতে বাস ও সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত ৫ কালুরঘাট সেতুটি আরেক দফা সংস্কার যাচ্ছে: খরচ হবে ৫৫ কোটি টাকা থেমে গেলো আরেকটি বিবেকি কণ্ঠ

চট্টগ্রামে ৭ বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ, বেড়েছে লোডশেডিং : বেড়েছে মানুষের কষ্ট

ফেইসবুকে নিউজটি শেয়ার করুন...

এস এম ইরফান নাবিল:
চট্টগ্রামে গরমের সাথে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে লোডশেডিং। বিভিন্ন স্ানে প্রতিদিন ৩ থেকে ৪ বার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে।
এতে বেড়েছে মানুষের কষ্ট। বিদ্যুতের এ পরিস্থিতির কারণে জেনারেটর, আইপিএসের ওপর নির্ভর করতে হচ্ছে অনেক গ্রাহককে।
আবার যাঁদের সে সামথর্য নেই, তাঁদের ঘণ্টার পর ঘণ্টা বিদ্যুৎ ছাড়া থাকতে হচ্ছে।

 

 

 

 

 

পিডিবি’র প্রকৌশলীরা বলেন, চট্টগ্রামে এমনিতেই চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছিল না। প্রতিদিন গড়ে ১১০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়। সেখানে পাওয়া যায় ৮০০ থেকে ৮৫০ মেগাওয়াট। এ কারণে লোডশেডিংয়ের ঘটনা ঘটছে।
পিডিবি চট্টগ্রাম অঞ্চলের তথ্য মতে, রাউজান তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ৪২০ মেগাওয়াটের ২টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ রয়েছে। পটিয়ার শিকলবাহা ২২৫ মেগওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং ডুয়েল-ফুয়েল পদ্ধতির ১৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ কেন্দ্রটিও বন্ধ। এছাড়া হাটহাজারী ১০০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্ট এবং সীতাকুন্ডের বাড়বকুন্ডে ২৪ মেগাওয়াটের রিজেন্ট পাওয়ার প্ল্যান্ট বন্ধ রয়েছে। দীর্ঘদিন উৎপাদন বন্ধ ১১০ মেগাওয়াটের এনার্জি প্যাক-এ।
অপরদিকে পটিয়ায় ১১৬ মেগাওয়াটের আনলিমা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ২১ মেগাওয়াট, শিকলবাহা জুডিয়াক পাওয়ার প্ল্যান্টে ৫৪ মেগাওয়াট, ১০৫ মেগাওয়াটের বারাকা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ৮৫ মেগাওয়াট, ৫০ মেগাওয়াটের বারাকা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ১২ মেগাওয়াট, ১১০ মেগাওয়াটের বারাকা কর্ণফুলী বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ৩৩ মেগাওয়াট, কর্ণফুলীর ৩০০ মেগাওয়াট জুলধা বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে ১৭৭ মেগাওয়াট, দোহাজারী ১০০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্ল্যান্টে ৭৯ মেগাওয়াট, আনোয়ারার ৩০০ মেগাওয়াটের ইউনাইটেড পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ১৩০ মেগাওয়াট, ৫০ মেগাওয়াটের ইউনাইটেড পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ১৭ মেগাওয়াট, রাউজানে ২৬ মেগাওয়াটের আরপিসিএল পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে ১২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন হচ্ছে।
বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোডের্র (পিডিবি) কর্মকর্তারা বলছেন, চাহিদা অনুযায়ী বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই দফায় দফায় লোডশেডিং করতে হচ্ছে। চট্টগ্রামে দৈনিক যে বিদ্যুতের চাহিদা তার চেয়ে ৩০০ থেকে ৪০০ মেগাওয়াট কম বিদ্যুৎ পাওয়া যাচ্ছে।
চট্টগ্রাম বিদ্যুৎ বিতরণ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী এম রেজাউল করিম বলেন, কয়েকটি পাওয়ার প্ল্যান্ট বন্ধ থাকার কারণে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে লোডশেডিং বেড়েছে।

ফেইসবুকে নিউজটি শেয়ার করুন...

আপনার মন্তব্য লিখুন


Archive

© All rights reserved © 2021 Dainiksomor.net
Design & Developed BY N Host BD