মঙ্গলবার, ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:২৬ অপরাহ্ন

নোটিশ :
✆ন্যাশনাল কল সেন্টার:৩৩৩| স্বাস্থ্য বাতায়ন:১৬২৬৩|আইইডিসিআর:১০৬৬৫|বিশেষজ্ঞ হেলথ লাইন:০৯৬১১৬৭৭৭৭৭
সংবাদ শিরোনাম
শেখ হাসিনাকে আবার ক্ষমতায় আনতে হলে সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরতে হবে:খোরশেদ খন্দকার বোয়ালখালীর চরণদ্বীপে আওয়ামী লীগ পরিবারের উদ্যোগে বিজয় মিছিল ও পথসভা অনুষ্ঠিত আধুনিক কালুরঘাট সেতু নির্মাণে সচেষ্ট থাকব:আবদুচ সালাম বোয়ালখালী উপজেলা ছাত্রলীগের উদ্যোগে হরতাল বিরোধী মিছিল অন্য প্রার্থী মানিনা : মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী পটিয়ার কান্ডারী আনোয়ারায় জনগণের ভালোবাসায় সিক্ত হলেন ভূমিমন্ত্রী জাবেদ এমপি আল ফালাহ কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে ঈদে মিলাদুন্নবী (সাঃ)ও ফাতেহা-এ ইয়াজদাহুম অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে আ. লীগের মনোনয়ন পেলেন যারা সিজেকেএস নির্বাচনে হাড্ডাহড্ডি লড়াই: অতিরিক্ত সাধারণ সম্পাদক পদ সৈয়দ সাহাব উদ্দিন শামীম এর জয় লাভ সিজেকেএস নির্বাচন : দীর্ঘ অভিজ্ঞতাকে কজে লাগিয়ে ক্রীড়াঙ্গনকে ঢেলে সাজাবো : সৈয়দ সাহাব উদ্দিন শামীম

গ্রাহকরা টিকার সনদ পত্রের বাধ্যবাধকতা মানতে চান না : সৈয়দ আবদুল হান্নান বাবু

ফেইসবুকে নিউজটি শেয়ার করুন...

স্টাফ রিপোর্টার :
বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আবদুল হান্নান বাবু তৃতীয় ঢেউয়ে করোনা সনাক্তের উর্ধ্বগতির হার বৃদ্ধি জনিত কারণে ১১দফা সরকারি নির্দেশনা হোটেল রেস্তোরাঁয় টিকার সনদপত্র ছাড়া খাবার না নেয়ার বাধ্যবাধকতা গ্রাহকরা মানতে চান না বলে দাবী করেছেন।

সৈয়দ আবদুল হান্নান বাবু

এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, গ্রাহকদের যুক্তি হলো- দেশের মোট ১৮কোটি মানুষের মধ্যে এই পর্যন্ত এক তৃতীয়াংশ বা ৬কোটি মানুষ টিকা নিতে পেরেছেন। এর মধ্যে অর্ধেক এর বেশি টিকা গ্রহীতা সনদপত্র পাননি বা প্রক্রিয়াধীন আছে। প্রতিদিনই কর্মদিবসে অফিস আদালত, ব্যাংক-বীমাসহ অসংখ্য সরকারী-বেসরকারী সংস্থা, বাজার, শপিংমলে কয়েক লক্ষ মানুষ জীবন-জীবিকা নির্বাহ করে। এদের নৈমক্তিক খাবার-দাবার হোটেল-রেস্তোরঁায় করতে হয়। তাহলে এখনই যারা টিকার সনদপত্র পাননি বা টিকা নেনটি তাদের বিশাল জনগোষ্ঠীর উপোস থাকা ছাড়া উপায় নেই। যা অমানবিক ও মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী এবং অযৌক্তিক। উক্ত বিবৃতিতে আরো বলা হয়, হোটেল রেস্তোরাঁয় অবশ্যই স্বাস্থ্য-বিধি ও সরকারী নির্দেশনা মেনে চলা উচিত। কোথাও স্বাস্থ্য লঙ্ঘিত হলে প্রশাসন পদক্ষেপ নিতে পারেন এবং যুক্তিসম্মত শাস্তি বা জরিমানা ধার্য করা যেতে পারে। জরিমানার অংক যদি ৫ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে থাকে তা যৌক্তিক। কিন্তু জরিমানার অংক যদি এক লাখ টাকা ছাড়িয়ে যায় একজন মালিকের পক্ষে তা বহন করা অসাধ্য। আমরা চাই প্রশাসন আমাদের সতর্ক ও সজাগ করতে কার্যক্রম অব্যাহত রাখুক।

ফেইসবুকে নিউজটি শেয়ার করুন...

আপনার মন্তব্য লিখুন


Archive

© All rights reserved © 2021 Dainiksomor.net
Design & Developed BY N Host BD